বিপিএল ২০১৩ :: মোহাম্মদ আশরাফুলের ৭৩ রানের ইনিংসে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসের সংগ্রহ ২০২ রান।
প্রতিপক্ষের জন্য বিশাল স্কোর। ঢাকা দুই ম্যাচ ধরে এই কাজটিই করছে।
উদ্বোধনী ম্যাচে খুলনা রয়েল বেঙ্গলসের বিপক্ষে ২০৪ রানের ইনিংস করে জিতেছে
৬২ রানে। যদিও রংপুর রাইডার্সকে অত সহজে হারাতে পারেনি। নাসির হোসেন
প্রতিরোধ গড়ে তোলায় ৩৫ রানে জেতে।
ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস: ২০২/৫ (২০ ওভার)
রংপুর রাইডার্স: ১৬৭/৪ (২০ ওভার)
ফল: ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস ৩৫ রানে জয়ী
রংপুরের নাসির ৮০ রান করেন ৪৯ বলে, পাঁচটি চার ও ছয়টি ছয়ে। দিন শেষে নাসির পরাজিত সৈনিক। কিন্তু আশরাফুল জয়ের নায়ক। সাকিব আল হাসানের বোলিংকেও ফেলে দেওয়ার নয়। চার ওভারে ১৭ রান দিয়ে বাঁহাতি অলরাউন্ডার পেয়েছেন দুটি উইকেট।
গ্ল্যাডিয়েটরসের ওপেনিংটা দারুণ হয়েছে। আশরাফুল এবং লুক রাইটের জুটিতে আসে ৩৪ রান। ২২ রান করে ফিরে যান লুক রাইট। দ্বিতীয় জুটিতে যোগ হয় ৫৭ রান। এনামুল হক বিজয় ১৯ রানে বিদায় নেন। তবে এই সময় ওপেনার আশরাফুল দারুণ সব শট খেলেছেন। দ্রুত রানও উঠেছে। চতুর্থ ব্যাটসম্যান হিসেবে তিনি আউট হওয়ার সময় স্কোরবোর্ডে ঢাকার রান ছিল ১১ ওভারে ১৪৫। এরপর ওয়াইজ শাহ ২৮ এবং জশুয়া কব হার না মানা ৩৪ রান করলে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ইনিংস পেয়ে যায় বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা।
২০৩ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে সাহস লাগে। রংপুর রাইডার্স সাহসের কাজটাই করেছে। তাদের মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান নাসির হোসেন দুর্দান্ত খেলেছেন। তাঁর ৮০ রান এবং নিয়াল ও’ব্রায়নের অপরাজিত ৪০ রানে প্রতিদ্বন্দ্বীতা গড়ে তোলে নবাগত রংপুর। যদিও ২০ ওভারে চার উইকেট হারিয়ে ১৬৭ রানের বেশি তারা করতে পারেনি।
গ্ল্যাডিয়েটরসের জয়ের নায়ক আশরাফুলের হাতে উঠেছে ম্যাচ সেরার পুরস্কার। জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক তার অনিন্দ্য ইনিংস সম্পর্কে বলছিলেন,‘শেষ ম্যাচটায়ও শুরু পেয়েছিলাম, বড় খেলতে পারিনি। আজকে ভালো শুরু পাওয়ায় ইচ্ছে হয় বড় খেলার। স্ট্রাইক রেট যাতে ঠিক থাকে সেদিকেও লক্ষ্য ছিল। এই ধরণের একটা ইনিংস আমার দরকার ছিল। চেষ্টা করবো প্রতিটি ম্যাচেই ভালো শুরু করার।’
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের ঘাটতি এখনও পুষিয়ে উঠতে পারেনি দলগুলো। এক্ষেত্রে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস এগিয়ে। ছয়জন বিদেশি এবং দেশের সেরাদের নিয়ে তারাই এখন পর্যন্ত সেরা। আশরাফুলও তাই মনে করেন,‘দুই ম্যাচে যদি দেখেন এখন পর্যন্ত ব্যবধান বেশি। আমাদের ছয়টা বিদেশি চলে এসেছে, অন্যান্য দলে এখন পর্যন্ত আসেনি। আজকের দুটো ম্যাচে কিন্তু প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছে। আস্তে আস্তে সবাই যদি বিদেশি নিয়ে আসে তাহলে ব্যবধান কমে আসবে এবং খেলা বেশি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে।’
ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস: ২০২/৫ (২০ ওভার)
রংপুর রাইডার্স: ১৬৭/৪ (২০ ওভার)
ফল: ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস ৩৫ রানে জয়ী
রংপুরের নাসির ৮০ রান করেন ৪৯ বলে, পাঁচটি চার ও ছয়টি ছয়ে। দিন শেষে নাসির পরাজিত সৈনিক। কিন্তু আশরাফুল জয়ের নায়ক। সাকিব আল হাসানের বোলিংকেও ফেলে দেওয়ার নয়। চার ওভারে ১৭ রান দিয়ে বাঁহাতি অলরাউন্ডার পেয়েছেন দুটি উইকেট।
গ্ল্যাডিয়েটরসের ওপেনিংটা দারুণ হয়েছে। আশরাফুল এবং লুক রাইটের জুটিতে আসে ৩৪ রান। ২২ রান করে ফিরে যান লুক রাইট। দ্বিতীয় জুটিতে যোগ হয় ৫৭ রান। এনামুল হক বিজয় ১৯ রানে বিদায় নেন। তবে এই সময় ওপেনার আশরাফুল দারুণ সব শট খেলেছেন। দ্রুত রানও উঠেছে। চতুর্থ ব্যাটসম্যান হিসেবে তিনি আউট হওয়ার সময় স্কোরবোর্ডে ঢাকার রান ছিল ১১ ওভারে ১৪৫। এরপর ওয়াইজ শাহ ২৮ এবং জশুয়া কব হার না মানা ৩৪ রান করলে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ইনিংস পেয়ে যায় বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা।
২০৩ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে সাহস লাগে। রংপুর রাইডার্স সাহসের কাজটাই করেছে। তাদের মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান নাসির হোসেন দুর্দান্ত খেলেছেন। তাঁর ৮০ রান এবং নিয়াল ও’ব্রায়নের অপরাজিত ৪০ রানে প্রতিদ্বন্দ্বীতা গড়ে তোলে নবাগত রংপুর। যদিও ২০ ওভারে চার উইকেট হারিয়ে ১৬৭ রানের বেশি তারা করতে পারেনি।
গ্ল্যাডিয়েটরসের জয়ের নায়ক আশরাফুলের হাতে উঠেছে ম্যাচ সেরার পুরস্কার। জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক তার অনিন্দ্য ইনিংস সম্পর্কে বলছিলেন,‘শেষ ম্যাচটায়ও শুরু পেয়েছিলাম, বড় খেলতে পারিনি। আজকে ভালো শুরু পাওয়ায় ইচ্ছে হয় বড় খেলার। স্ট্রাইক রেট যাতে ঠিক থাকে সেদিকেও লক্ষ্য ছিল। এই ধরণের একটা ইনিংস আমার দরকার ছিল। চেষ্টা করবো প্রতিটি ম্যাচেই ভালো শুরু করার।’
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের ঘাটতি এখনও পুষিয়ে উঠতে পারেনি দলগুলো। এক্ষেত্রে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস এগিয়ে। ছয়জন বিদেশি এবং দেশের সেরাদের নিয়ে তারাই এখন পর্যন্ত সেরা। আশরাফুলও তাই মনে করেন,‘দুই ম্যাচে যদি দেখেন এখন পর্যন্ত ব্যবধান বেশি। আমাদের ছয়টা বিদেশি চলে এসেছে, অন্যান্য দলে এখন পর্যন্ত আসেনি। আজকের দুটো ম্যাচে কিন্তু প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছে। আস্তে আস্তে সবাই যদি বিদেশি নিয়ে আসে তাহলে ব্যবধান কমে আসবে এবং খেলা বেশি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে।’
No comments:
Post a Comment